preloader
বাংলা বইয়ের e-ভুবন
Menu Categories Search Cart 0
Menu
Cart

Total 0 Items

☹ Your cart is empty

Sub Total:

$0

₹0

বিভাগ

ছোটোবকুলপুরের যাত্রী

Chhotobokulpurer Jatri

0 Reviews

প্রকাশনার বর্ষ: ১৯৪৯

ই-বই

$ 1.5 $ 1.35
10%
₹ 35.00 ₹ 30.00
15%
বইটি শেয়ার করুন

বিবরণ

‘ছোট বকুলপুরের যাত্রী’ গল্প সংকলনটা যদি কেউ উল্টে পাল্টে দেখার সময়ে শেষ থেকে শুরু করেন, মানে বইয়ের শেষ গল্পের শেষ বাক্য থেকে, তাহলে একটা প্রতিক্রিয়া হবেই। বা অতি প্রতিক্রিয়া। সে প্রতিক্রিয়া বা অতিপ্রতিক্রিয়ার ধরন ঠিক কী, তা নির্ভর করবে সেই পাঠকের উপরে, তাঁর পাঠাভ্যাস, ইতিহাসচেতনা, রাজনৈতিক অবস্থান—এসবের উপরে। শেষ লাইনটা—"বাঁচতে হলে লড়াই না করে উপায় কী?” শেষ গল্পের নাম, ‘নিচু চোখে একটি মেয়েলি সমস্যা‘। একজন খ্যাতনামা লেখক একবার এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, তিনি লেখার নামকরণের ব্যাপারে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় দ্বারা প্রবল প্রভাবিত। স্বাভাবিক, কারণ এ সংকলনের শেষের ঠিক আগের গল্পটার নাম, ‘নিচু চোখে দু আনা আর দু পয়সা‘। যে শেষ বাক্যের কথা দিয়ে শুরু হয়েছিল, সেই কথাটা মাথায় রেখে বলার, যদি কেউ কোনওভাবে প্রভাবিত হয়ে পড়েন এমন ভেবে যে, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় একজন প্রোপাগান্ডিস্টমাত্র, তাহলে তাঁকে ঝাঁকুনি দিতেই সম্ভবত, মানিক তাঁর গল্পের ফর্মে, নামকরণে, সে ভাবনাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে পেরেছেন। ছোট বকুলপুরের যাত্রী বহুল প্রচারিত গল্প, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রধানতম পরিচিতির মধ্যে এ গল্প অন্যতম বলা চলে। সে গল্পের বিষয়-আশয় প্রায় সকলেরই জানা। কিন্তু এ সংকলনের অন্য গল্পগুলি তত খ্যাতি না পেতে পারে, তবে সাহিত্যবিচারে কোনো অংশেই যে সেগুলি পাতা উল্টে যাবার মত নয়।
পাঠ-প্রতিক্রিয়া ( 0)
আলোচনা

ভাল লাগার অনুভব চিহ্নে বা ভাষায় ব্যক্ত করুন

দারুণ

বিস্তারিত প্রতিক্রিয়া