হেমেন্দ্রকুমারের ‘নবযুগের মহাদানব’ ১৯৫২ সালে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়েছিল। জয়ন্ত-মানিক ও সুন্দরবাবুর আরও একটি রহস্য অভিযানের কাহিনি। কাহিনির শুরুতে জানা যায় কলকাতার ছেড়ে জয়ন্ত-মানিক পুরীতে নিশ্চিন্ত আলস্যে দিন কাটাচ্ছে। কিন্তু কলকাতায় এক অলৌকিক অতিকায় দস্যুর উৎপাত শুরু হয়েছে-এই মর্মে সুন্দরবাবুর থেকে টেলিগ্রাম পেয়ে জয়ন্ত-মানিক পুরী থেকে ফিরলো কলকাতায়। ইতোমধ্যে কলকাতায় এই অলৌকিক অতিকায় দস্যু, তিনজন ধনী রত্নব্যবসায়ীর রত্ন লুঠ করেছে। এই দস্যুর সঠিক বর্ণনা কেউ দিতে পারছে না বটে, কিন্তু মোটামুটি এইটুকু জানা গিয়েছে যে, মূর্তিটার মাথার উচ্চতা অন্তত সাত ফুটের কম হবে না। প্রায় মানুষের মতো মুখ, কিন্তু মড়ার মতো ভাবহীন। মানুষেরই মতো দুইখানা হাত আর দুইখানা পা, কিন্তু তার আপাদমস্তক যেন অদ্ভুত এক লোহার বর্ম দিয়ে ঢাকা!
দারুণ
অসাধারণ একটি কাহিনী ,শেষ পৃষ্ঠা পর্যন্ত রহস্যে ভরপুর ❤️
© 2022 All Rights Reserved by ketab-e | This website is owned by Bestread Publications and Digital Services Private Limited. Design By Mindmine and Developed By Technophilix.
বিস্তারিত প্রতিক্রিয়া