একেবারে হিসেব করা আড়াই ফর্মা, ডিমাই সাইজে শেষ তেপান্তর পত্রিকার জানুয়ারি ২০০৫ সংখ্যা। তারই মধ্যে ভূমিকাসহ মোট ৮ টি লেখা। ১৭ বছর আগের এ পত্রিকার সংখ্যাটি নাড়াচাড়া করলে বোঝা যাবে পরবর্তীকালে বিশিষ্ট সাংবাদিক, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভাবী অধ্যাপক, ব্যস্ত সরকারি চিকিৎসক, ও আরও অনেকে মিলে কতটা খুঁড়ছিলেন বাস্তবতা ও তত্ত্বের ভূমিকে। এটি তেপান্তর পত্রিকার দ্বিতীয় সংখ্যা। এর পরের সংখ্যা থেকে কলেবরে বাড়তে থাকবে, এবং ক্রমে বন্ধ হয়ে যাবে। বন্ধ হয়ে যাবে, কারণ সব কিছুরই এক্সপায়ারি ডেট থাকে। তবে মধ্যবর্তী সময়ের ফলপ্রসূতাও তো থাকে। সে কার্যকারিতার ইতিহাস থাকে, বিশ্লেষণী ইতিহাস। এ সংখ্যা সেই বিশ্লেষণী ইতিহাসকে ধারণ করার একটা ঝলক।
বিস্তারিত প্রতিক্রিয়া