জয়ন্তকুমার ঘোষ
টানা দশ বছর পেশাদারী মঞ্চের সঙ্গে অভিনয় সূত্রে যুক্ত ছিলেন। সেই কারণে প্রখ্যাত অভিনেতা অনুপকুমারের স্নেহভাজন। স্বাক্ষর রেখেছেন থিয়েটার, যাত্রা, চলচ্চিত্র, দূরদর্শনে নিজের প্রতিভার। যদিও স্বপ্ন ছিল একজন অভিনেতা হবেন। কিন্তু কয়েক দশক আগে টিভি মিডিয়ার এত রমরমা ছিল না। তাই আজকের মতো অভিনেতা হওয়ার এত সুযোগও ছিল না। লেখালেখির সূচনা ১৯৮১ সালে। ছাপার অক্ষরে প্রথম নাম বের হয় সাপ্তাহিক “নতুন খবর” পত্রিকায়। অনিয়মিতভাবে নামী-অনামী সাময়িক পত্র-পত্রিকায় এবং দৈনিক ‘আজকাল’ পত্রিকায় চলচ্চিত্র বিষয়ক লেখার সূত্রে চলচ্চিত্র জগতের অভিনেতা-অভিনেত্রী, পরিচালকদের সঙ্গে এক সু-সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মিঠুন চক্রবর্তী যাদের জীবনযুদ্ধে প্রেরণা দেন সেইসব গণনাতীত তরুণ-তরুণীদের জন্য বিশ্লেষণাত্মক এক গ্রন্থ ‘মিঠুনের কথা’ সংকলন ও সম্পাদনা করেছেন।