শরৎচন্দ্রের ‘অরক্ষণীয়া’ জ্ঞানদা।
যার বয়েস ১৫ ছাড়িয়ে যাচ্ছে ! ওদিকে মেয়ের শ্রী নেই তার ওপর শ্যাম
বর্ণ! নিরীহ মা শয্যাশায়ী। তাহলে আর কি করার! ঘরে যখন রাখাই যাচ্ছে না তবে বুড়ো,
দুশ্চরিত্র যা-ই মেলে তার হাতেই দিয়ে দাও।
নিরীহ মেয়েটি চুলোয় যাক গে, সমাজ-সংসার নিয়ে সমাজবেত্তারা স্বর্গে গেলেই হয়!!!
শরৎচন্দ্রের কলমে ১৯১৬ সালে প্রকাশিত ‘অরক্ষণীয়া’ উপন্যাসে সেকালের গ্রাম্য বাঙালি হিন্দু সমাজের যে প্রতিকৃতি ফুটে উঠেছে তার সাথে
আজকের সমাজের সামান্যই অমিল।
বিস্তারিত প্রতিক্রিয়া