রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছেলেবেলা ভূমিকায় লিখেছেন: “এই
বিবরণটিকে ছেলেবেলাকার সীমা অতিক্রম করতে দেওয়া হয় নি- কিন্তু শেষকালে এই স্মৃতি
কিশোর বয়সের মুখোমুখি এসে পৌঁছিয়েছে। সেইখানে একবার স্থির হয়ে দাঁড়ালে বোঝা
যাবে কেমন করে বালকের মনঃপ্রকৃতি বিচিত্র পারিপার্শ্বিকের আকস্মিক এবং অপরিহার্য
সমবায়ে ক্রমশ পরিণত হয়ে উঠেছে। সমস্ত বিবরণটাকেই ছেলেবেলা আখ্যা দেওয়ার বিশেষ
সার্থকতা এই যে, ছেলেমানুষের বৃদ্ধি তার প্রাণশক্তির বৃদ্ধি।
জীবনের আদিপর্বে প্রধানত সেইটেরই গতি অনুসরণযোগ্য।”
ছেলেবেলা রবীন্দ্রনাথের বাল্যস্মৃতি। বাংলা ১৩৮৭ সালে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়।
বিস্তারিত প্রতিক্রিয়া