২০১৩ সালে শেষ সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছিল অপর-এর। কৃশতনু প্রথম সংখ্যাই কেবল দেখলে, আঁচ পাওয়া যাবে না তার বৃদ্ধি ও ব্যাপ্তির আকার কিংবা প্রকার। দু দশক ধরে বেরোনো উনিশটি সংখ্যায় অনেক মানুষ লিখেছেন, যাঁরা স্বনামধন্য ছিলেন, বা পরে হয়েছেন। কিন্তু অপর নামীদের লেখা প্রকাশ করে ধন্য হতে চায়নি, হয়ও নি। অ্যাকাডেমিয়ার বাইরের ও অ্যাকাডেমিয়ার অন্দরের মানুষদের লেখা ছাপা হয়েছে, লেখার গুণে। কেবলমাত্র। এ ব্যাপারে রেয়াৎ করার অবকাশের প্রশ্নই ছিল না। অপরের, এখন যাকে ট্যাগলাইন বলে, তা ছিল--অস্বীকারও নয়, অনুসরণও নয়।
বিস্তারিত প্রতিক্রিয়া