কলকাতা থেকে গাড়িতে মাত্র ঘণ্টা চারেকের পথ। দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ের সুন্দর রাস্তায় হু হু করে এগিয়ে যাওয়া এবং দুর্গাপুর ব্যারেজের থেকে কিছুটা এগিয়েই শালগোড়াতে ‘নিসর্গ’ হর্টিকালচার ফার্মে লেখকের তিনদিনের হাওয়া বদল...
শীতের ছুটিটা বরাবরই খুব প্রিয়। সেই ছোটবেলা থেকে বড়োবেলা হয়ে আজ পর্যন্ত। কখনো বরফের দেশে প্রকৃতির সদা পরিবর্তনশীল সৌন্দর্য উপভোগে গভীর সান্ত্বনা লাভ, কখনো বা হালকা শীতের আমেজে রোদ্দুরকে আশ্রয় করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আড্ডা মারতে মারতে সময় কাটানো। সুদূরের অজানা অচেনা রহস্যের গন্ধভরা অমোঘ ডাককে অস্বীকার করতে পারিনি কোনো সময়েই। সুযোগ পেলেই তাই লোটাকম্বল নিয়ে বেরিয়ে পড়েছি পরিবারকে বা বন্ধুদের সাথে নিয়ে।
আমরা ১৩ বন্ধু ১৩ ই পৌষ ২০২৩-র সাত সকালে হাজির হয়েছিলাম ‘নিসর্গ’ হর্টিকালচার ফার্মে। কলকাতা থেকে গাড়িতে মাত্র ঘণ্টা চারেকের পথ। দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ের সুন্দর রাস্তায় হু হু করে এগিয়ে যাওয়া এবং দুর্গাপুর ব্যারেজের থেকে কিছুটা এগিয়েই শালগোড়াতে আমাদের গন্তব্য সেই উদ্যানপালন খামারে পৌঁছানো। কলকাতা থেকে কমবেশি ২০০ কিমি দূরে এর অবস্থান। তিনদিনের এই আনন্দ ভ্রমণে ছিল নৈসর্গিক শোভা উপভোগ, মন্দির শহর বিষ্ণুপুরের ইতিহাস অন্বেষণ, শুশুনিয়া পাহাড়ে ওঠা আর অনন্ত আড্ডা। বিরাট গেট দিয়ে ভেতরে ঢুকে পড়লেই শহুরে বাস্তবতার থেকে শত যোজন দূরত্বে একেবারে অন্য জগৎ। গাছ-গাছালি পুকুর আর বিভিন্ন ধরণের পাখিদের সমবেত গুঞ্জনের আবহে এক টুকরো নিখাদ প্রকৃতি। মন ভালো হয়ে যায় মুহূর্তে। এখানকার সতেজ প্রাণোচ্ছ্বল মানুষগুলোও যেন চারপাশের সাথে তাল মিলিয়ে বড়োই সোজাসাপ্টা। সৌরভ, অমিত, রাজুদের ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। সবার ওপরে ম্যানেজার বাবুর কড়া নজরদারি। প্রায় ৬৬ একর জমিতে ঘুরে বেড়ানোর গাইডও তিনিই। কত ধরণের গাছ সম্পর্কে যে জানা যায়! সারা পশ্চিমবঙ্গে চারা গাছের যোগান দেয় এই ফার্ম। বিভিন্ন প্রজাতির আম, পেয়ারা, পেঁপে,লেবু , কমলা, লাউ আর কুমড়োর চারা পাওয়া যায় এখানে। আছে ড্রাগন ফুল, চন্দ্রমল্লিকা আর ডালিয়ার ঝাড়। সব রকমের চাষেই ব্যবহার হয় জৈব সার। দুপুরে বা রাত্রিতে খাবারের প্লেটে রান্না করা এই সব শাকসবজি পাতে পড়ে। তাদের স্বাদ এতোই উপাদেয় যে মুখে লেগে থাকে অনেকক্ষণ। ‘নিসর্গ’-তে থাকার জায়গাও বেশ চমৎকার। বাংলো আর কটেজ মিলিয়ে অনেক লোক থাকতে পারে একসঙ্গে। একাধিক বাগানে চা-কফি সহ নির্ভেজাল আড্ডার বন্দোবস্ত। আর আছে ব্যাডমিন্টন কোর্ট। শরীরটাকে একটু নাড়াচাড়া দেওয়ার প্রকৃত আয়োজনই বটে।
কেতাব-ই'র ব্লগজিন বিভাগে লেখা পাঠাতে চান? মেল করুন manuscript.ketabe@gmail.com-এ। মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখুন ‘কেতাব-ই ব্লগজিনের জন্য লেখা’।
প্রথম দিন নিসর্গের শোভা উপভোগ করতে করতেই চলল আড্ডা। লাঞ্চের পর আড্ডা, সান্ধ্য মজলিস, রাত্রে খাবার পর দিনের শেষ গুলতানি। ছোটবেলার সবাই একসাথে মিলে গেলে যা হয় আর কি। গল্পও ফুরোয় না। হাসি ঠাট্টায় মাতোয়ারা থাকে চতুর্দিক। সময় কাটে হনহনিয়ে। সঙ্গে আবার ছিল আমাদের মেয়ে তানি। তার সরল সুন্দর মুখ আর হাবভাব দেখে যেন আমরা আমাদের হারিয়ে যাওয়া দিনগুলোকে খুঁজে পাই। খামারের বিস্তীর্ণ এলাকায় পদচারণার ফাঁকে ফাঁকে দেখা মিলল এমন কিছু দুর্মূল্য প্রজাতির গাছ, যা শুধু এখানেই চাষ হয় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে। জানতে পারলাম বর্ষার সময় যখন খাল-বিল টইটম্বুর তখন দেখা মেলে একাধিক বিষধর সর্পকূলের। নিবিড় অরণ্যে কিছু বন্যপ্রাণীর দেখা পাওয়াও মোটেই অস্বাভাবিক নয়। যে সব ভ্রমণার্থীরা প্রশান্তির আশ্রয়স্থল চান এবং নির্মলতার সন্ধান করেন, তাদের কাছে ‘নিসর্গ’ এক রমণীয় নিভৃতবাস।
মন্দির শহরে
বড়জোড়া থেকে বিষ্ণুপুর প্রায় ৫০ কিমি পথ। সুন্দর রাস্তা। জঙ্গল শহর আর গ্রামের মধ্যে দিয়ে রাস্তা গেছে এঁকেবেঁকে। অতিরিক্ত সৌভাগ্য থাকলে রাস্তায় হস্তিযুথের দেখা মেলে। কলকাতা থেকেও ঘণ্টা চারেকের রাস্তা অতিক্রম করে এই শহরে পৌঁছানো যায়। প্রাচীন মল্ল রাজাদের রাজধানী এই স্থান মল্লভূমি নামেও সুপরিচিত। সেই কোন সুদূর অতীতে রাজা জগৎমল্ল এখানে রাজ্য স্থানান্তরিত করেছিলেন। ক্রমশ এখানে তৈরি হয়েছে অসাধারণ সব মন্দির। সুপ্রাচীন ঐতিহ্য এবং অপূর্ব স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শনে এই সব টেরাকোটার মন্দিরগুলি অতুলনীয়। যার মধ্যে প্রবেশ করলে ফিসফিসিয়ে ইতিহাস কথা বলবে। মোট ২০ টি মন্দির নিয়ে বিষ্ণুপুরের অনন্যতা যার প্রতি পদক্ষেপে আছে পোড়ামাটির গন্ধ আর গল্প। জানা যায় মৃন্ময়ী মায়ের থেকে স্বপ্নাদেশ পেয়ে জগৎমল্ল ৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে তৈরি করেছিলেন মৃন্ময়ী মন্দির। এতে আছে গঙ্গামাটির তৈরী দেবী মূর্তি যিনি আজও পূজিত হন। এটিই প্রাচীনতম দেবস্থান। আছে জোড়বাংলো মন্দির, লালজি মন্দির, রাধাকৃষ্ণ মন্দির এবং মদনমোহন মন্দির। প্রত্যেকটিই ধারে ও ভারে স্বতন্ত্রতার দাবি করে। বিশেষত বিষ্ণু মন্দির রূপে খ্যাত মদনমোহন মন্দিরে টেরাকোটার কাজ লাজবাব। তবে মন কাড়া স্থাপত্য হল রাসমঞ্চের। রাজা হাম্বীর ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে এটি তৈরি করেন। একটি ল্যাটেরাইট স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে আছে একক কক্ষের কুঁড়েঘর আকৃতির এই বুরুজ। অনেকটা পিরামিডের আকারের পোড়ামাটির তৈরী এই ভবনটির মোটিফ হল পদ্মফুল। অজস্র খিলানে পরিপূর্ণ এর রন্ধ্রে রন্ধ্রে যেন প্রাচীন ইতিহাসের নিঃশব্দ পদসঞ্চার।
বিষ্ণুপুরের অন্যতম দ্রষ্টব্য দলমাদল কামান। প্রায় ১২ ফুট লম্বা এই কামানের পরিধি ১১ ইঞ্চি। জনশ্রুতি হল বর্গীদের আক্রমণ রুখতে স্বয়ং মদনমোহন মন্দির থেকে নিষ্ক্রান্ত হয়ে এই কামান ব্যবহার করেন। মল্লরাজার সেনারা এর ফলে উদ্বুদ্ধ হয়ে এমন যুদ্ধ করে যে বর্গীরা দেশছাড়া হয়। এই কামানের পাশেই কিছু দূরে আছে দেবী ছিন্নমস্তার মন্দির। অত্যন্ত জাগ্রত এই দেবী এবং এনার পূজার্চনায় ভক্তকুলের সমাগম হয় সকাল থেকে সন্ধ্যা। বিষ্ণুপুর খুব বিখ্যাত বালুচরী শাড়ির জন্য। প্রায় বিকেলে ঢোকা গেল ট্যুরিস্ট লজে। রাজ্য সরকারের ব্যবস্থাপনায় এটি খুব সুন্দর বিশ্রামাগার, খাওয়া দাওয়াও ভালো।
ফেরার পথে জয়পুর বনাঞ্চল ঘুরে নেওয়া গেল। নিসর্গের ঠিকানায় পৌঁছাতে রাত্রি হল। পথে পড়ল বেলিয়াতোড়। এই গ্রাম আবার শিল্পী যামিনী রায়ের জন্মস্থান। আর এখানকার সুমিষ্ট মেচা সন্দেশের কথা কে না জানে? পিকাসো বলেছিলেন, “শিল্পকলার উদ্দেশ্য হচ্ছে আত্মা থেকে দৈনন্দিন জীবনের ধূলা দুর করা”। সত্যিই আজ সারাদিন সেই প্রাচীন স্থাপত্য আর ভাস্কর্যের মেলবন্ধন প্রত্যক্ষ করে এই আপ্তবাক্য মনে প্রাণে অনুভব করলাম।
পাহাড়ী মায়ার সন্ধানে
আজ চলেছি শুশুনিয়ায়। বরজোড়া থেকে দুর্লভপুর বেলডাঙ্গা হয়ে প্রায় ৫০ কিমি দূরে এই পাহাড়। পথে যে কত নাম না জানা জঙ্গল নদী আর গ্রাম পেরিয়ে এলাম... শীতের বাংলার ঋতু বৈচিত্র্য পর্যবেক্ষণ করতে করতে। এক গ্রামের ঝুপড়িতে টাটকা খেজুরের রস পান করে শরীর ও মন দুইই বেশ চাঙ্গা। বাঁকুড়া পুরুলিয়া যাবার পথে ছাতনার ১০ কিমি উত্তরপূর্বে ১৪৭০ ফুট উঁচু এবং ৩ কিমি ব্যাপ্তির ঘন জঙ্গলে ঢাকা এই পাহাড়। শোনা যায় শুষনি নামের এক ধরণের জলজ উদ্ভিদের প্রাচুর্য থাকায় এর নাম হয়েছে শুশুনিয়া। ভিন্ন মতে শুশুকের আকৃতি বিশিষ্ট হওয়ায় নাম হয়েছে এই রকম। নামে কী বা আসে যায়। পূর্বঘাট পর্বতমালার এই অংশে আবিষ্কৃত হয়েছে বিভিন্ন বন্য জীবজন্তুর জীবাশ্ম। ইতিহাস অনুযায়ী প্রাচীনকালে রাজা চন্দ্রবর্মন পর্বতচূড়ায় একটি দুর্গ নির্মাণ করেছিলেন। কিন্তু বর্তমানে তার কোনো অস্তিত্ব নেই। বাংলার প্রাচীনতম শিলালিপি পাওয়া গেছে এখানেই। সম্ভবত চতুর্থ শতকে চন্দ্রবর্মনের আমলের এই লিপি। প্রস্তর যুগের একাধিক প্রত্নসামগ্রী আবিষ্কার অঞ্চলটিকে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। শুশুনিয়া পাহাড় সুপরিচিত ক্যাম্পিং এবং পর্বতারোহণ কেন্দ্র হিসেবে। বহু ছাত্রছাত্রী এবং উৎসাহী মানুষের ভিড় লেগেই থাকে শীতের সময়টুকু।
পর্বত সানুদেশে দর্শন হলো নরসিংহ দেবের সাথে। ভীষণ আকৃতির এই পাথরের মূর্তির পূজা করত কোল ভীল সাঁওতালরা। মূর্তির মুখমন্ডল থেকে বেরিয়ে আসছে অবিশ্রান্ত জলধারা। এই পবিত্র জলে স্নান এবং জলপান করলে মুহূর্তে শরীরের কলুষ মুক্তি ঘটে। যুগ যুগ ধরে এই বিশ্বাসে বলীয়ান হয়ে দর্শনার্থীরা এখানে পূজা দেন। আর্টেজিয় কূপের অবিরত জলধারা সবাইকে শান্তি ফিরিয়ে দেয়।
আমরা শিউলিবনা গ্রামের দিক দিয়ে মাঠ পেরিয়ে ক্রমশ উপরে উঠতে লাগলাম। লাল মাটি আর সবুজ বনের মধ্যে দিয়ে রাস্তা এগিয়েছে। গাছপালার ফাঁকফোকর দিয়ে রোদের আলো লুকোচুরি খেলছে। সংকীর্ণ দুর্গম পথ মাঝে মাঝেই যেন আলোআঁধারিতে পরিপূর্ণ হয়ে উঠছে। সোজা রাস্তায় গিয়ে পৌছালাম সেই বিখ্যাত শিলালিপির কাছে। সহসা যেন পৌঁছে গেলাম রাজা চন্দ্রবর্মণের আমলে। তাঁর রাজত্বকালে এখানকার পরিবেশ পরিস্থিতি মনশ্চক্ষে প্রতিভাত হলো।
কিছুক্ষণ জিরিয়ে আবার অন্য রাস্তা ধরে ঝর্ণার কাছে উপস্থিত হলাম। জলকল্লোলের অবিরাম শব্দ এবং মনোরম স্নিগ্ধ বাতাস জুড়িয়ে দিল প্রাণমন। চতুর্দিকের নিবিড় বনানী দেখে ও পাখিদের কলকাকলি শুনে বেশ কিছু সময় কাটে। শুনলাম বসন্তে নাকি এত পলাশ ফোটে এখানে যে পাহাড় পুরো কমলা দেখায়। সেই রূপ দেখতে আরেকবার আসার বাসনা লালিত করে নেমে এলাম নীচে।
শুশুনিয়া পাহাড়ের দক্ষিণ পশ্চিম দিক দিয়ে বয়ে চলেছে গন্ধেশ্বরী। স্বচ্ছসলিলা এই নদীর চারপাশেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে অবস্থান অনেক ছোট বড় গ্রামের। শালতোড়া থানার নেতকমলা গ্রাম আর ছাতনা থানার বিন্ধ্যজাম গ্রাম সুবিখ্যাত ডোকরা শিল্পকেন্দ্র। স্মৃতি হিসেবে কিছু শিল্পকর্ম সংগ্রহ করা হল।
শেষের কথা
ফেরার পথে চলে গেলাম দুর্গাপুর ব্যারেজের পাশে। তখন সন্ধ্যা আরতির সময়। ব্যারেজের আলোয় চতুর্দিক উদ্ভাসিত। সংলগ্ন মন্দির থেকে বেশ কয়েকজন পুরোহিত এসে দামোদরের পাশে আরতি শুরু করলেন। নান্দনিক দৃশ্য সন্দেহ নেই। বেশ কিছুক্ষণ সময় অতিবাহিত করে ফিরে এলাম আপন আলয়ে।
আজ ইংরেজি বর্ষশেষের দিন। নিসর্গ উদ্যানের মালিক প্রদীপবাবু বছরের শেষ দিন এবং নতুন বছরকে আবাহনের আয়োজন করেছিলেন সংলগ্ন এক বাগানে। আলোকিত রাত্রিতে এখানকার অধিবাসীরা মিলেমিশে নাচগানের মধ্যে দিয়ে উদযাপন করলেন এই উৎসব। আমরা বন্ধুরাও হইহুল্লোড় করে শুরু করলাম ২০২৪।
এবার ফেরার পালা। আরামবাগের রাস্তা দিয়ে ফেরার সময়
‘পথিক বন্ধু’-তে দ্বিপ্রহরের ভোজন। প্রায় দশ রকম পদ দিয়ে সাজানো থালি। স্বাদ ও গন্ধের মেলবন্ধনে প্রতিটি পদই বিশিষ্টতার দাবী রাখে। সুতরাং পেট পুজো হল ভালোভাবেই। এই পথে কেউ গেলে অবশ্যই থামতে হবে এখানে।
কলকাতায় বাড়ি ফিরতে প্রায় রাত দশটা। আমরা সবাই তখন যুগপৎ উজ্জীবিত ও উৎসাহিত। আবার আমাদের বাউন্ডুলে মনগুলো কখন একসঙ্গে ধরা দেবে, তারই প্রতীক্ষা। মনে পড়ে গেল সেই দামি কথাগুলো...
Winter is the time for comfort, for good food and warmth, for the touch of a friendly hand and for a talk beside the fire... সত্যি সত্যিই এই তিনদিনের হাওয়া বদল ছিল এমনটাই।
কেতাব-ই’র মুদ্রিত বই, ই-বই এবং ব্লগজিন বিভাগের লেখালিখির নিয়মিত খোঁজখবর পেতে আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হোন।
এই ব্লগজিনে প্রকাশিত সমস্ত লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব।
Rajnish Mukhopadhyay
4 মাস আগেAPURBO tatho purno britanto..... APURBO lekhoni....
ASOK KUMAR BARMAN
4 মাস আগেখুব মনোগ্রাহি লেখা। ধন্যবাদ। যাবার ইচ্ছে রইলো।